মুগ ডালের উপকারিতা-ওজন কমাতে মুগ ডালের ভূমিকা

ডাল হচ্ছে আমিষ ও প্রোটিনের উৎস। আর সে ডাল যদি হয়ে মুগ তাহলে তো কোন কথাই নেই। মুগডালে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ,পটাশিয়াম ও প্রোটিন।তাহলে চলুন মুগ ডাল খাওয়ার বিশেষ উপকারিতা গুলো জেনে নেওয়া যাক।
মুগ ডালের উপকারিতা
গ্রামের মানুষ থেকে শুরু করে শহরের মানুষ পর্যন্ত এই ডাল খেয়ে থাকে। কেননা এই মুগ ডালে থাকে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন, ভিটামিন, পটাশিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ, ফাইবার এছাড়াও আরও বিভিন্ন ধরনের উপাদান। আর যদি গর্ভবতী নারী হয় তাহলে তো কোন কথাই নেই। সকল স্তরের মানুষের জন্য এই মুগ ডাল খুবই জনপ্রিয় উপকারী একটি খাবার।

মুগ ডাল ওজন কমাতে সাহায্য করে

ওজন বৃদ্ধির বর্তমানে একটি বড় ধরনের সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। আমরা বিভিন্ন ধরনের অস্বাস্থ্যকর এবং বাইরের খাবার খাওয়ার ফলে আমাদের ওজন দিন দিন বেড়ে যায়। বর্তমানে ওজন বৃদ্ধির একটি সাধারণ সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। বহু মানুষ তাদের ওজন কমাতে চাই কিন্তু তারা সঠিক ভাবে জানে না কিভাবে ওজন কমাতে হয়, বা কি খেলে ওজন কমবে? 
আরো পড়ুনঃ
যদিও ওজন বাড়ার ফলে আমাদের কোন রোগ হয় না কিন্তু আমাদের শারীরিক সুস্থ থাকার জন্য ওজন নিয়ন্ত্রণ রাখা জরুরী। ওজন কমানোর জন্য মুগ ডাল খুবই ভালো। এই ডালে থাকে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার, প্রোটিন এবং অ্যামোনিয়া যার ফলে আমাদের ওজন দ্রুত কমাতে সাহায্য করে। নিজের ওজন কমানোর জন্য আমরা অনেকেই রুটি খেয়ে থাকি।

কিন্তু রুটি না খেয়ে যদি আমরা নিয়ম মাফিক মুগ ডাল খেতে পারি তাহলে আমাদের ওজন দিন দিন কমে যাবে। মুগ ডালে প্রোটিন বেশি থাকার কারণে এটি ক্ষুধা বৃদ্ধিকারক হরমোন দূর করতে সাহায্য করে এবং ওজন কমিয়ে ফেলে সহজে। আমাদের শরীরে সাইটোকাইনিন হরমোন রয়েছে যা আমাদের ওজন বৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখে। 

মুগ ডাল খাওয়ার কারণে এই হরমোন ক্ষরনে বাঁধাগ্রস্ত হয় ফলে আমাদের হজমাও ভালো হয় এবং শরীরের ওজন ও ঠিক থাকে। এটি আমাদের ক্ষুদা নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে যার ফলে সহজে আমাদের শরীরের ওজন কমানো সম্ভব হয়।

মুগ ডাল হলো প্রোটিনের উৎস

আমাদের শরীরের পেশীগুলোকে ঠিক রাখার জন্য এক ধরনের হরমোনের প্রয়োজন। মুগ ডাল খাওয়ার কারণে এই হরমোন এর মাত্রা ঠিক থাকে যার ফলে আমাদের বেশিগুলো খুব ভালোভাবে কাজ করে। তাই মুগ ডালকে বলা হয় প্রোটিনের উৎস। ছাড়াও প্রতিদিন মুখ ডাল খাওয়ার কারণে আমাদের ত্বক সতেজ থাকে এবং চেহারার উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পায়।

মুগ ডাল হজম করা সহজ

আমাদের দেশের প্রায় ৫০ থেকে ৬০ ভাগ লোক হজমে সমস্যায় ভুগে থাকেন। আমাদের শরীরে স্টার্চ নামক এক ধরনের বস্তু থাকে, মুগ ডাল সারারাত মুগ ডাল পানিতে সারারাত পানিতে ভিজিয়ে রেখে সকালে খেলে এটি আমাদের শরীরের মধ্যকার স্টার্চ ভেঙে ফেলতে সাহায্য করে যার ফলে হজম করা খুবই সহজ হয়। 

মুখ ডালে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার যা হজমের সমস্যাকে দূর করতে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি ভূমিকা পালন করে। এই ডালে প্রতি ১০২ গ্রামে প্রায় ৭.৭৫ গ্রাম ফাইবার থাকে। আমাদের শরীরে প্র্যাকটিন নামক এক ধরনের ফাইবার রয়েছে যা খাবার চলাচলের গতি ঠিক রাখে। 
আরো পড়ুনঃ
কিন্তু মুগ ডাল খাওয়ার কারণে এই প্রাক্টিন নামক ফাইবারের গতি অনেকটা বেড়ে যায় যার ফলে খাবার চলাচল দ্রুত হয় এবং হজম খুব তাড়াতাড়ি হয়। তাই বলা যায় নিয়মিত মুগ ডাল খাওয়ার কারণে সকল প্রকার হজমের সমস্যা কে সামনে দ্রুত বিদায় করতে পারবেন।

মুগ ডাল অ্যান্টিঅক্সিরডেন্ট উপাদান সমৃদ্ধ

অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হল একটি অণু যে অন্যান্য অণুর জারণ ক্রিয়ায় বাধা দেয় । জারণ একটি রাসায়নিক বিক্রিয়া যা মুক্ত র‍্যাডিকেল উৎপাদন করতে পারে, যা পরবর্তীতে শিকল বিক্রিয়ার মাধ্যমে দেহকোষের ক্ষতিসাধন করে। মুগ ডালে থাকে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিএক্সিডেন্ট। এটি আমাদের শরীরের বিভিন্ন ধরনের হবার ঝুঁকি কমাতে পারে এবং আমাদের শরীরকে সুস্থ রাখে। 

এছাড়াও মুগডালে প্রচুর পরিমাণে ফেনলিক অ্যাসিড, ফ্ল্যাভোনয়েডস, ক্যাফিক অ্যাসিড ইত্যাদি সহ আরো অনেক উপাদান থাকে যা আমাদের বড় ধরনের রোগ হওয়ার ঝুঁকি কমাতে পারে। ডাল আমাদের ফুসফুসের সকল প্রকার সমস্যা সমাধান করতে পারে এবং ক্যান্সারের মতো ভয়াবহ রোগের ঝুঁকির হ্রাস করে। তাই আমাদের নিয়মিত মুগ ডাল খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে।

উচ্চ রক্তচাপ কমায়

হাইপারটেনশন (ইংরেজি: Hypertension), যার আরেক নাম উচ্চ রক্তচাপ, HTN , বা HPN, হল একটি রোগ যখন কোন ব্যক্তির রক্তের চাপ সব সময়েই স্বাভাবিকের চেয়ে ঊর্ধ্বে। হাইপারটেনশনকে প্রাথমিক (আবশ্যিক) হাইপারটেনশন অথবা গৌণ হাইপারটেনশনে শ্রেণীভুক্ত করা হয়। প্রায় ৯০–৯৫% ভাগ ক্ষেত্রেই "প্রাথমিক হাইপারটেনশন" বলে চিহ্নিত করা হয়।

মুগ ডালে প্রচুর পরিমাণে ম্যাগনেসিয়াম, ফাইবার ,পটাশিয়াম ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকার কারণে আমাদের শরীরে উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। এছাড়াও আমাদের হার্টের জটিল ও ভয়াবহ সমস্যা হবার ঝুঁকি হ্রাস করতে সাহায্য করে। আমরা অনেক ভয়াবহ রোগের হাত থেকে রক্ষা পেয়ে যাই।

স্ট্রোক হওয়ার ঝুঁকি রোধ করে

স্ট্রোক বা ব্রেন অ্যাটাক মস্তিষ্কে হঠাৎ করে রক্তপ্রবাহ বন্ধ হয়ে যাওয়া বা মাথার ভেতরে রক্তক্ষরণের কারণে হয়ে থাকে। প্রতিটি মস্তিষ্কের কোষগুলিকে কাজ করা বন্ধ করতে বা মারা যেতে পারে। যখন মস্তিষ্কের স্নায়ু কোষগুলি মারা যায়, তখন তাদের নিয়ন্ত্রণ করা শরীরের অঙ্গগুলির কার্যকারিতা ক্ষতিগ্রস্ত হয় বা হারিয়ে যায়। 
আরো পড়ুনঃ
মুগ ডাল খাওয়ার ফলে এই স্টক হওয়ার ঝুঁকে রোধ করা যায়। কেননা এতে আইসোভাইটেক্সিনের মতো অ্যান্টিঅক্সিডেন্টস থাকে যা আমাদের ব্রেনকে সতেজ রাখে এবং স্টোক হওয়ার ঝুঁকি কমায়। তাই আমাদের নিয়মিত ডাল খাওয়ার অভ্যাস অবশ্যই গড়ে তুলতে হবে।

রক্তশূন্যতার সমস্যা মেটায়

রক্তশূন্যতা হলো রক্তের এমন একটি রোগ যেখানে রক্তে লোহিত রক্তকণিকা (RBC) বা হিমোগ্লোবিন স্বাভাবিক সংখ্যার চেয়ে কম থাকে, বা রক্তের অক্সিজেন বহন করার ক্ষমতা হ্রাস পায় যাকে বলা হয় রক্ত শূন্যতা।মুগ ডালের আধা (১/২) কাপে পাওয়া যায় প্রায় ৮ ভাগ আয়রন। তাই নিয়মিত মুগ ডাল খাওয়ার ফলে লোহিত রক্ত কণিকার উৎপাদন বেড়ে যায় এবং রক্তশূন্যতা দূর হয়ে যায়। তাই বলা যায় মূগ ডাল শরীরের রক্তশূন্যতার সমস্যা দূর করে।

মুগ ডাল হার্ট সুস্থ রাখে

মুগ ডালে থাকে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম, আয়রন, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও লোহ ইত্যাদি সহ আরো বিভিন্ন ধরনের প্রাকৃতিক উপাদান। এটি খাওয়ার ফলে আমাদের হাটের মধ্য দিয়ে রক্ত চলাচল খুব ভালোভাবে করতে পারে। যদি রক্ত চলাচলে কোন ব্যাঘাত ঘটে তাহলে আমাদের হার্ট অ্যাটাক হতে পারে আর মুগ ডাল খাওয়ার ফলে হার্ট অ্যাটাক প্রতিরোধ করা যায় এবং হার্টকে সুস্থ রাখা যায়। 

এছাড়াও মুগডালে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ এন্টিঅক্সিডেন্ট যা হার্টের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই বেশি পরিমাণে উপকারী। আপনাদের মধ্যে অনেকে রয়েছে যাদের অল্প কিছুতেই হার্টবিট বেড়ে যায় তাদের জন্য মুগ ডাল খুবই উপকারী এটি হার্টবিটকে নিয়ন্ত্রণে রাখে। কোলেস্টেরলের মাত্রা ঠিক রাখে এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে। 
আরো পড়ুনঃ
এছাড়াও আপনারা যদি কেউ হার্টের সমস্যায় ভুগে থাকেন তাহলে অবশ্যই প্রতিনিয়ত মুগ ডাল খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন। যার ফলে আপনি নিজের সুস্থতা সহজে নিশ্চিত করতে পারবেন। তাই বিভিন্ন চিকিৎসকদের মতে বলা হয়েছে,নিয়মিত মুগ ডাল খাওয়ার কোন বিকল্প নেই।

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে

বহুমূত্ররোগ বা ডায়াবেটিস যা ডায়াবেটিস মেলাইটাস নামেও পরিচিত একটি গুরুতর, দীর্ঘমেয়াদি অবস্থা যেটি ঘটে যখন রক্তের গ্লুকোজ মাত্রা দীর্ঘসময় ধরে স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি থাকে, কারণ হয় শরীর যথেষ্ট পরিমাণে বা কোনো ইনসুলিন উৎপাদন করে না অথবা উৎপাদিত ইনসুলিন কার্যকরভাবে ব্যবহার করতে পারে না। 

তাই চিকিৎসকরা বলে থাকেন যাদের ডায়াবেটিস রয়েছে তাদের দেহে ইনসুলিনের মাত্রা ঠিক রাখার জন্য নিয়মিত মুগ ডাল খাওয়ার বিকল্প নেই। মুগ ডালে গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কম থাকার কারণে এটি সহজেই ইনসুলিন কে বার্ন বা উত্তপ্ত করতে পারে যার কারণে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকে এবং ডায়াবেটিসের ভয়াবহতা থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। তাই আমাদের নিয়মিত মুগ ডাল খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে।

মুগ ডাল গর্ভবতী নারীদের জন্য খুবই উপকারী

মুগ ডালে থাকে প্রচুর পরিমাণে ফোলেট। আর ফোলেট হল বি ভিটামিনের একটি অংশ। নির্দিষ্ট করে বললে, ভিটামিন বি৯ হল ফোলেট। এই ভিটামিন শরীরের বিভিন্ন কাজে প্রয়োজন পড়ে। এক্ষেত্রে লোহিত রক্ত কণিকা থেকে শুরু করে ডিএনএ তৈরির কাজেও ফোলেট লাগে। এক কাপ রান্না করা মুগ ডালে প্রায় ৮৫ শতাংশ ফোলেট লক্ষ্য করা যায় বলে পরীক্ষিত হয়েছে। 

আর গর্ভবতী নারীদের জন্য এই ফোলেটযুক্ত খাবার খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কেননা এটি গর্ভের সন্তানের এবং মায়ের বৃদ্ধি ও বিকাশে অপরিহার্য ভূমিকা পালন করে। যার ফলে গর্ভের সন্তান সু-পুষ্টিসম্পন্ন হয়ে থাকে। তাই বলা যায় মুগ ডাল একজন গর্ভবতী মায়ের জন্য খুবই উপকারী হতে পারে।

FAQ বা ( প্রশ্ন ও উত্তর )

প্রশ্নঃ মুগ ডালে প্রোটিনের পরিমাণ কত?
উত্তরঃ মুগ ডালে প্রোটিনের পরিমাণ - ২৩.৮৬ g

প্রশ্নঃ ওজন কমাতে কোন মুগ ডাল ভালো?
উত্তরঃ কিন্তু যখন আমরা ওজন কমানোর জন্য অত্যন্ত সহায়ক একটি নিয়ে আলোচনা করি, তখন হলুদ মুগ ডাল বা হলুদ স্প্লিট ছোলা সবচেয়ে ভালো পছন্দ। এই ডাল বা মসুর ডালে ক্যালরি ও আলো কম থাকে। এটি আপনার পেটের পক্ষে সহজে হজম হয় এবং কোষ্ঠকাঠিন্যের ঝুঁকিও কম।

প্রশ্নঃ মুগ ডালে কি পটাশিয়াম বেশি?
উত্তরঃ মুগ ডাল আয়রন ও পটাশিয়াম সমৃদ্ধ । এই পুষ্টিগুলি রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ, অনিয়মিত হৃদস্পন্দন এবং পেশী ক্র্যাম্প প্রতিরোধে সাহায্য করে। একটি হালকা এবং সহজে হজমযোগ্য মসুর ডাল, মুগ ডাল হৃদরোগ বা উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা রয়েছে তাদের জন্য একটি ভাল বিকল্প।

প্রশ্নঃ মুগ ডাল ও মসুর ডাল কি একই?
উত্তরঃ মুগ ডালের ক্ষেত্রে, তারা মসুর ডালের মধ্যে পড়ে না । প্রকৃতপক্ষে, তারা শিম প্রজাতির অন্তর্গত ছিল, কিন্তু পুনরায় শ্রেণীবদ্ধ করা হয়েছিল এবং তাদের নামে 'শিম' থাকা সত্ত্বেও এখন আর মটরশুটি হিসাবে শ্রেণীবদ্ধ করা হয়নি!

প্রশ্নঃ মুগ ডাল এর ইংরেজি কি?
উত্তরঃ মুগ ডাল গোটা হলে সবুজ ছোলা মটরশুটি হিসাবেও পরিচিত, স্কিন দিয়ে বিভক্ত হলে সবুজ ছোলা বিভক্ত করে এবং স্প্লিট এবং স্কিনড (হলুদ) হলে স্কিনড গ্রিন গ্রাম নামেও পরিচিত। মুগ ডাল ভারতের স্থানীয় এবং এটি সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত ডাল।

লেখকের মন্তব্য বা সর্বশেষ কথা

প্রিয় পাঠক, যদিও ডাল আমরা অনেকেই খেয়ে থাকি কিন্তু এর সঠিক উপকারিতা সম্পর্কে কেউ ধারণা রাখেন না। তাই আপনাদের জন্য আজকের এই আর্টিকেলটি উৎসর্গ করলাম। আমাদের শরীরের জন্য অত্যন্ত উপকারী এবং পুষ্টি সমৃদ্ধ একটি খাবার। এটি খাবার ফলে আমরা অনেক ধরনের রোগ থেকে বেঁচে যায়। 
আরো পড়ুনঃ
পরিশেষে বলা যায় যে, আপনারা হয়তো এতক্ষণে আর্টিকেলটি পড়ে বুঝে গেছেন মুগ ডাল খাওয়ার বিশেষ উপকারিতা গুলো কি কি? যদি আজকের আর্টিকেলটির পড়ে যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করার আমন্ত্রণ রইল।এই ওয়েবসাইটে নিয়মিত এরকম তথ্যবহুল বিষয় নিয়ে লেখালেখি করা হয়।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ১